অনুষ্ঠান
২১/১২/২০১৮
ক্রিসমাস ফেস্টিভ্যাল ২০১৮
•  পার্ক স্ট্রীটের অ্যালেন পার্কে কলকাতা ক্রিসমাস ফেস্টিভাল-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। বিগত ২০১১ সাল থেকে এই উৎসব সরকারী উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শীতকালীন এই উৎসব প্রাঙ্গণে ক্রিসমাস ক্যারল, নানারকম খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা ছাড়াও অন্যতম আকর্ষণ হলো সারা পার্ক স্ট্রীট জুড়ে অনন্য আলোকসজ্জা। আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যবাসীকে সামাজিক শান্তি-ঐক্য-সমন্বয় ও পরধর্মের প্রতি সহনশীলতা এবং প্রতিটি ব্যক্তির স্বাধীনতা ও সম্মানের বিষয়ে সচেতন থাকার বার্তা দেন। এরপর তিনি সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের ক্রিসমাস উপলক্ষে এক সমাবেশে যোগ দেন।
১৪/১২/২০১৮
বাংলা সঙ্গীত মেলা - ২০১৮
•  সঙ্গীত অনুরাগীদের বর্ষব্যাপী দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে সূচনা হল এবছরের বাংলা সঙ্গীত মেলা । এদিন কলকাতার উত্তীর্ণ মঞ্চে এক ঝাঁক শিল্পী ও অগণিত সঙ্গীতপ্রেমীদের উপস্থিতিতে সাত দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের সূচনা করলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। ২০১১ সাল থেকে শুরু করে প্রতি বছর উদ্বোধনের দিনে সঙ্গীত মেলার সূচনা লগ্নে সম্মানিত করা হয়, বাংলার প্রথিতযশা বহু শিল্পীকে। এ বছর মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গীত মহাসম্মানে ভূষিত করলেন শান, অরিজিৎ সিং, প্রতীক চৌধুরী, রূপঙ্কর বাগচী, রাঘব চট্টোপাধ্যায়, মনোময় ভট্টাচার্য, শ্রাবণী সেন, দেবজ্যোতি বোস, দেবজ্যোতি মিশ্র ও সৈকত মিত্রকে। সঙ্গীত সম্মানে ভূষিত হলেন গীতা চৌধুরী, জোজো, শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়, মানব মুখার্জী, রাহুল চ্যাটার্জী, দুর্গা রায়, অসীম রায়, মহিম ফকির, বিভা হাঁসদা, সরস্বতী দেবী এবং শিবসুন্দর দাস। বাংলার ঐতিহ্যমণ্ডিত লোকশিল্পকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে রাজ্য সরকার আজ থেকে ঠিক তিন বছর আগে সূচনা করেছিল বাংলা লোক সংস্কৃতি উৎসবের। এদিন একই অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে উদ্বোধন হল এই অনুষ্ঠানেরও। সারা রাজ্যের সহস্রাধিক লোকশিল্পী অংশগ্রহণ করছেন এই লোকসংস্কৃতি অনুষ্ঠানে। আগামী দিনগুলিতে সকলকে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বাংলা সঙ্গীতরসে সিক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী।