অনুষ্ঠান
৩০/০১/২০১৮
৪২তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা - ২০১৮
•  শুরু হল ৪২তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বই মেলা। এদিন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জীর উপস্থিতিতে সেন্ট্রাল পার্কে মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত হলেন বিশিষ্ট অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। বাংলা সংস্কৃতি জগতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই সম্মান পেলেন তিনি। এই বছর বইমেলার থিম দেশ ফ্রান্স। উপস্থিত ছিলেন ভারতে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার জিয়েগ্লার। কলকাতা পুলিশ ও রাজ্য পুলিশের স্টলসহ বেশ কয়েকটি স্টলের উদবোধন করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। বাংলাসহ হিন্দী ও সাঁওতালি ভাষায় অনুবাদ করা তাঁর মোট নয়টি বই প্রকাশিত হয় এদিন। এবারের বই মেলা চলবে ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আগামী বছর বই মেলা শুরু হবে ১৯ জানুয়ারি একথা ঘোষণা করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী।
২৯/০১/২০১৮
বাংলার আবাস প্রকল্প - ২০১৮
•  রাজ্যে ৫ লাখ পরিবার আজ একদিনে মাথার উপর ছাদ পেলো ‘বাংলার আবাস’ প্রকল্পের মাধ্যমে। এদিন নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন যে একই দিনে ৫লাখ পরিবারের কাছে এই পরিষেবা তুলে দেওয়া এক অনন্য রেকর্ড। ইতিমধ্যে গত ৬ বছরে ‘আমার বাড়ী’ প্রকল্পে এ রাজ্যের ২৫ লাখ পরিবার বাড়ী পেয়েছে। গ্রামীণ আবাসন প্রকল্পের রূপায়ণে পশ্চিমবঙ্গ দেশের মধ্যে সেরা এবং সার্বিক ভাবে আবাসন সমস্যা নিরসনে দেশের মধ্যে প্রথম সারির রাজ্য।
২৭/০১/২০১৮
খাদ্যসাথী দিবস - ২০১৮
•  রাজ্যের একজন মানুষও যেন অনাহারে দিন না কাটায় – মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর এই চিন্তার থেকেই একদা সূচনা হয় ‘খাদ্যসাথী’ প্রকল্পের। আজ এই প্রকল্পের অধীনে সাড়ে নয় কোটি রাজ্যবাসীর মোট সিংহ ভাগ মানুষ ২টাকা কেজি দরে চাল পাচ্ছেন। একশ’ শতাংশ গ্রাহককে ডিজিটাল রেশন কার্ড প্রকল্পের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। জঙ্গল মহল থেকে শুরু করে চা-বাগান, সিঙ্গুর থেকে শুরু করে আয়লাদুর্গত অঞ্চলের লক্ষ লক্ষ মানুষ এই প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন। তাঁদের দু’বেলার আহার সুনিশ্চিত হয়েছে। এ সবই সম্ভব হয়েছে রাজ্যের জন পরিষেবা এবং খাদ্য সুরক্ষা পদ্ধতির সুষ্ঠু পরিচালনার ফলেই, জানিয়েছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী।
২৬/০১/২০১৮
৬৯তম প্রজাতন্ত্র দিবস - ২০১৮
•  রেড রোডে, যথোপযুক্ত মর্যাদায় পালিত হল ৬৯তম প্রজাতন্ত্র দিবস। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী এবং রাজ্য মন্ত্রিসভার সকল সদস্যের উপস্থিতিতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন মাননীয় রাজ্যপাল মহাশয়। বর্ণময় এই অনুষ্ঠানকে গরিমান্বিত করে তোলে প্রতিরক্ষা বাহিনী ও রাজ্য পুলিশ বাহিনীর কুচকাওয়াজ। এছাড়া, রাজ্যের শিল্প, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও নানা জনহিতকর প্রকল্পকে জনসমক্ষে তুলে ধরা হয় বিভিন্ন ট্যাবলো ও প্যারেডের মাধ্যমে, যা ছিল এই অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ। বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছাত্রছাত্রীরা এদিনের কুচকাওয়াজে অংশ নেয়। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী প্রজাতন্ত্র দিবসের এদিনের অনুষ্ঠানটিকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য অংশগ্রহণকারী সকলকে এবং উপস্থিত দর্শকদের ধন্যবাদ জানান।
২৫/০১/২০১৮
সমবায় দফতর সম্মান - ২০১৮
•  এদিন নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সমবায় দফতরের উদ্যোগে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। রাজ্যের সমবায়গুলির দায়িত্বপ্রাপ্তদের সঙ্গে এই আলোচনাসভায় তিনি বলেন, গ্রামীণ অর্থনীতি শক্তিশালী করতে সমবায়ের বিকল্প নেই। কিভাবে সমন্বয় বাড়ানো যায়, তা নিয়ে সকলকেই চিন্তা ভাবনা করতে হবে। সব রকমের সহায়তার জন্য প্রস্তুত রাজ্য সরকার, এজন্য মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কমিটি তৈরি করার কথা বলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী।
২৪/০১/২০১৮
‘খেল সম্মান - ২০১৮
•  বাংলার বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিত্বেরা পুরস্কৃত হলেন কলকাতার নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। পুরস্কার প্রদানের পাশাপাশি এদিন ১৫ হাজারটি ক্লাবকে আর্থিক সহায়তা দেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। এদিন পরিকাঠামো উন্নয়ন ও খেলাধূলায় উৎসাহ যোগাতে রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগ। প্রাক্তন খেলোয়াড়দের ‘স্বাস্থ্যসাথী’ প্রকল্পের আওতায় আনার কথা ঘোষণা করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। এদিন ‘খেল সম্মান’ পেলেন মনিকা সরেন, স্বপ্না বর্মণ, ভাস্কর মুখার্জি, অরিন্তপ দাশগুপ্ত, ইন্দ্রজিৎ পাল, প্রিয়াঙ্কা রায়, সঙ্গীতা বাস্ফোর, দেবাশিস সেন, অঙ্কুর দাস, শুভঙ্কর প্রামাণিক ও রিমো সাহা। ‘বাংলার গৌরব’ সম্মানে ভূষিত হলেন আশিস মণ্ডল, অপর্ণা ঘোষ, পলাশ নন্দী, মিঠু মুখার্জি, মিনতি রায়, তনুময় বসু, তরুণ ডে, অভিজিৎ দেবনাথ, রুপালী পাণ্ডে, ইনাম উর রহমান, গৌরী ঘোষ, দিলিপ কুমার সেন, ও ফ্রান্সিস গোমেজ। ‘ক্রীড়া গুরু’ সম্মান দেওয়া হল সুবাস সরকারকে, ‘জীবনকৃতি’ সম্মান পেলেন রীতা সেন ও অরুণ ঘোষ। এছাড়া বিশেষ সম্মান দেওয়া হল ঝুলন গোস্বামী, সৌরভ কোঠারি, সৌম্যজিৎ ঘোষ, সায়নী দাস, তৃষা দেব, অতনু দাস, অর্পিতা মুখার্জি, মেহুলি ঘোষ, প্রাঞ্জল ব্যানার্জি, রহিম আলি, অভিজিৎ সরকার, জিতেন্দ্র সিং এবং ৭১তম সন্তোষ ট্রফি জয়ী বাংলা ফুটবল দলকে।
১৮/০১/২০১৮
টেলি অ্যাকাডেমি পুরস্কার বিতরণী -২০১৮
•  টেলি অ্যাকাডেমি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কলকাতার নজরুল মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে বিগত ২০১৪ সাল থেকে দূরদর্শনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই ‘টেলি সম্মান’-এর সূচনা হয়। টেলিভিশনের সঙ্গে যুক্ত সকল কলাকুশলীদের স্বাস্থ্য বিমার অঙ্ক বৃদ্ধি করার কথা ঘোষণা করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। এদিন সেরা শিশু অভিনেতার পুরস্কার পেল ‘রাণি রাসমণি’ ধারাবাহিকের দিতিপ্রিয়া রায়, ‘অন্দরমহল’-এর জন্য অস্মি ঘোষ, ‘মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্য’র জন্য ঈশান সাধুখাঁ, ‘রাখীবন্ধন’-এর জন্য রীতিকা চক্রবর্তী ও সোহম বসু রায়চৌধুরী। সেরা গল্প ও চিত্রনাট্যের জন্য পুরস্কার পেলেন ‘রাণি রাসমণি’ ধারাবাহিকের লেখক শাশ্বতী ঘোষ, ‘কুসুম দোলা’ ধারাবাহিকের জন্য সেরা সহ-অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন বিদীপ্তা চক্রবর্তী, ‘রেশম ঝাঁপি’ ধারাবাহিকের নেগেটিভ চরিত্রের জন্য জুন মালিয়া। সেরা নন-ফিকশন ধারাবাহিকের শিরোপা পেল ‘সারেগামাপা’ এবং পুরস্কৃত হলেন ‘সারেগামাপা’র পরিচালক অভিজিৎ সেন। সেরা ‘অন-স্ক্রিন’ জুটির পুরস্কার পেলেন ‘কে আপন কে পর’ ধারাবাহিকের বিশ্বজিৎ ও পল্লবী। সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেলেন ‘কুসুম দোলা’ ধারাবাহিকের জন্য শৈবাল মুখোপাধ্যায় ও ‘রাণি রাসমণি’ ধারাবাহিকের জন্য রাজেন্দ্রপ্রসাদ। ‘জয় কালি কলকাত্তাওয়ালি’ ধারাবাহিকের জন্য জনপ্রিয়তম অভিনেত্রীর শিরোপা উঠল অনন্যা চট্টোপাধ্যায়ের মাথায়। সেরা অভিনেতা হলেন প্রতীক সেন (খোকাবাবু), ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী ( কুন্দ ফুলের মালা), শেখ রিজওয়ান (প্রতিদান), সেরা অভিনেত্রী হলেন সন্দীপ্তা সেন (প্রতিদান), রুকমা রায় (কুন্দ ফুলের মালা)। জনপ্রিয়তম ধারাবাহিকের পুরস্কার পেল ‘খোকাবাবু’। অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ ছিল টেলি-শিল্পীদের বর্ণময় সাংস্কৃতিক উপস্থাপনা।
১০/০১/২০১৮
‘বিবেক চেতনা উৎসব - ২০১৮
•  রামকৃষ্ণ মিশনের সহযোগিতায় রাজ্যের প্রতিটি ব্লকে, পুর এলাকার প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ‘বিবেক চেতনা উৎসব’ পালন করা হবে। ১০ জানুয়ারী থেকে ১২ জানুয়ারী রাজ্য জুড়ে এই উৎসব চলবে। এদিন বাবুঘাটে উৎসবের শুভ সূচনা করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। এদিন তিনি বলেন ঐক্য, শান্তি, সৌহার্দ্য –এর জন্য স্বামী বিবেকানন্দের ভাবনা মানুষের কাছে আজ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। তাই, উৎসবের মাধ্যমে সরকার বিবেকানন্দের ভাবনা মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিতেই এই উদ্যোগ। সেবাধর্ম ও ভ্রাতৃত্ববোধের চেতনার বিকাশই আজ দেশজোড়া সংকটের একমাত্র সমাধান। এদিন তিনি ঘোষণা করেন ঐতিহাসিক শিকাগো ধর্মসম্মেলনের ১২৫বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে এবছর যথাযোগ্য সম্মান দিয়ে পালন করা হবে। ‘স্বামী বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে’ এই উপলক্ষে এক লাখ যুবক-যুবতীর সমাবেশ হবে। এদিন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী বিবেক চেতনা উৎসবের উদ্বোধনের পর কিছু সময় গঙ্গাসাগর তীর্থযাত্রীদের জন্য বাবুঘাটের অস্থায়ী শিবিরে যান এবং ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখেন।
০৮/০১/২০১৮
‘উত্তরবঙ্গ উৎসব - ২০১৮
•  উত্তরবঙ্গ সফরে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। সফরের প্রথম দিনে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী শিলিগুড়িতে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে ‘উত্তরবঙ্গ উৎসব’-এর শুভ সূচনা করেন। উত্তরবঙ্গের আটটি জেলা জুড়ে এই উৎসব চলবে ১৪ জানুয়ারী পর্যন্ত। উদার প্রকৃতি, উন্নত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পর্যটনের বিপুল সম্ভার ও সম্ভাবনা, স্থানীয় মানুষের বিভিন্ন সাফল্যের প্রতি সম্মাননা, সব মিলিয়েই উত্তরবঙ্গ উৎসব। এদিনের উৎসব সূচনা মঞ্চ থেকেই ‘বঙ্গরত্ন’ পুরস্কার প্রদান করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। প্রাপকরা হলেন,অর্থনীতিবিদ ডঃ মানস দাশগুপ্ত (দার্জিলিং), লোকসংস্কৃতি গবেষক দীনেশ চন্দ্র রায় ( জলপাইগুড়ি), সমাজসেবী প্রেম দরজি ভুটিয়া (কালিংপং),শিক্ষাবিদ ডঃ দেবকুমার মুখোপাধ্যায় (কোচবিহার), লোকযন্ত্রশিল্পী মলিন চন্দ্র দাস (কোচবিহার), লেখক প্রো: দিলীপ কুমার রায় ( আলিপুরদুয়ার), অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক প্রেমবিহারী ঠাকুর ( উত্তর দিনাজপুর), মলিকিউলার বায়োলজির গবেষক প্রো: তাপস কুণ্ডু (দক্ষিণ দিনাজপুর), সমাজসেবী ডঃ রাধাগোবিন্দ ঘোষ ( মালদা)। এছাড়া উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এদিন ওই মঞ্চ থেকেই মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী রিমোর্ট কন্টোলের মাধ্যমে কলকাতার রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠানে ( শিশু মঙ্গল) স্বামী বিবেকানন্দের এক মর্মর মূর্তির উদ্বোধন করেন ‘তিথি পূজা’-র( জন্মতিথিতে পূজা) বিশেষ দিনে।
০৫/০১/২০১৮
রাজ্যের নিজস্ব প্রতীক বা লোগোর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
•  রাজ্যের নিজস্ব প্রতীক বা লোগোর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পেল বাংলা। এদিন নবান্নে রাজ্যের নতুন প্রতীকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। এখন থেকে সরকারি সমস্ত কাজে ব্যবহৃত হবে রাজ্যের এই নতুন প্রতীকটি, জানান মুখ্যমন্ত্রী। স্বাধীনতা উত্তর সুদীর্ঘ ৭০ বছর অতিক্রম করে এ রাজ্যের মুকুটে নতুন পালকের সংযোজন হল। লোগোটির রূপকার মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং।
০৪/০১/২০১৮
বাউল ও লোক উৎসব - ২০১৮
•  এদিন বীরভূমের জয়দেব-কেঁদুলিতে জয়দেব মেলায় বার্ষিক ‘বাউল ও লোক উৎসব’-এর সূচনা করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সহস্রাধিক বাউলের সুর মূর্চ্ছনায় মুখর হয়ে ওঠে এই অনুষ্ঠান। বাংলার ঐতিহ্যমণ্ডিত বাউল ও লোকগানের সাক্ষ্য প্রকৃত অর্থেই বহন করে এই উৎসব। বাউল শিল্পীদের সাধনা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার কথা মাথায় রেখে ‘বাউল বিতান’ নির্মানের পরিকল্পনা করা হয়। এছাড়া পর্যটকদেরও আকৃষ্ট করবে এই বাউল বিতান। এদিন ‘বাউল বিতান’এর শিলান্যাস করেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। এদিন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, এখন থেকে প্রতি বছর মকর সংক্রান্তির দিন পালিত হবে ‘লোক প্রসার শিল্পী দিবস’, বাংলার লোক সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এই লোক প্রসার শিল্প।
০৩/০১/২০১৮
জঙ্গলমহল উৎসব - ২০১৮
•  বীরভূম জেলা সফরে, আহমদপুরের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে এদিন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী। ‘জঙ্গলমহল উৎসব’-এর উদ্বোধন করেন। এই উৎসব ৩ জানুয়ারী থেকে ১০ জানুয়ারী পর্যন্ত চলবে ঝাড়গ্রামে।
০২/০১/২০১৮
মাটি উৎসব – ২০১৮
•  মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী পূর্ব বর্ধমান জেলার ‘মাটি তীর্থ- কৃষি কথা’ প্রাঙ্গণে ‘মাটি উৎসব – ২০১৮’ –র শুভ সূচনা করলেন। মাটির সাথে মানুষের অস্তিত্ব মিলে মিশে আছে, জীবনধারণ থেকে জীবন যাপনে মিশে আছে মাটি! মাটি ছাড়া সভ্যতা অচল। এই ভাবনাকে মাথায় রেখে ২০১৩ সালে শুরু মাটি উৎসব। কৃষি ও কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ‘কৃষক সম্মান’ প্রদান করেন।