স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ
•   আমরা যে ধরণের স্বাস্থ্যপরিষেবা পেয়ে এসেছি, তার মধ্যে ছিল তীব্রভাবে অপ্রতুল বাস্তব পরিকাঠামো, ব্যবস্থাপনা, যন্ত্রপাতি, প্রয়োগকুশলী এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা। এই কারণেই স্বাস্থ্য পরিষেবা পরিস্থিতির বদল ঘটানো ছিল নিতান্তই কঠিন কাজ। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সার্বিক ও সক্রিয় সহযোগিতায় অতি অল্প সময়ের মধ্যেই স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে আমরা তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি লাভ করতে পেরেছি। আমাদের উদ্দেশ্য হলো একটি সুপরিকল্পিত ও যথোচিত উপায়ে প্রতিবন্ধকতা গুলিকে চিহ্নিত করা, স্বাস্থ্য পরিষেবা ক্ষেত্রের সমস্যাগুলিকে অতিক্রম করা এবং রাজ্যের সর্বত্র উৎকৃষ্ট স্বাস্থ্য পরিষেবার সুযোগ প্রসারিত করা।

•   জেলায় জেলায় নতুন মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল

•   বর্তমান সরকারের আমলে ৩৪টি মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল নিম্নলিখিত জেলায় চালু করা হচ্ছে –

•   বাঁকুড়া – ছাতনা, ওন্দা, বড়জোড়া ও বিষ্ণুপুরে

•   পুরুলিয়া – হুঠমুড়া ও রঘুনাথপুরে

•   বীরভূম – বোলপুর, সিউড়ি ও রামপুরহাটে

•   পশ্চিম মেদিনীপুর – শালবনী, ডেবরা, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, নয়াগ্রাম-২ ও গোপীবল্লভপুরে

•   পূর্ব মেদিনীপুর – নন্দীগ্রাম, এগরা ও পাঁশকূড়ায়

•   দক্ষিণ ২৪ পরগণা – কাকদ্বীপ, মেটিয়াবুরুজ, বারুইপুর, ডায়মন্ড হারবার ও এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে

•   মুর্শিদাবাদ – সাগরদিঘী, জঙ্গীপুর ও ডোমকলে

•   মালদা – চাঁচলে

•   দক্ষিণ দিনাজপুর – গঙ্গারামপুর ও বালুরঘাটে

•   উত্তর দিনাজপুর – ইসলামপুর ও রায়গঞ্জে

•   জলপাইগুড়ি – ফালাকাটা, জলপাইগুড়ি ও মালে-এ

•   এর মধ্যে ১৩টির কাজ শুরু হয়ে গেছে এবং ২১টির ওয়ার্ক অর্ডার দেওয়া হয়েছে।এছাড়াও বিআরজিএফ প্রকল্প থেকে এই প্রকল্প হতে সাহায্য প্রাপ্তহীন এরূপ জেলাগুলিতে আরও ৬টি মাল্টি স্পেশালিটি ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চালু করা হবে। সেগুলি হল আসানসোল, কালনা, বসিরহাট, বনগাঁ, আরামবাগ ও শ্রীরামপুরে।

•   বিনামূল্যে ওষুধে সরবরাহ ও চিকিৎসা ব্যবস্থা চালু

•   বর্তমান সরকারের আমলে সকল প্রাথমিক ও গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে এবং এই খাতে বাজেট বরাদ্দ দ্বিগুণ করা হচ্ছে। ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে রাজ্যের সকল গর্ভবতী মা ও এক বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের সম্পূর্ণ বিনা খরচে চিকিৎসা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, ওষুধপত্র, পথ্য ও হাসপাতালে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

•   কমদামে ওষুধ বিক্রয়কেন্দ্র – সারা দেশে মডেল

•   সারা দেশের মডেল হিসাবে রাজ্যে পিপিপি মোডে ৮২টি ন্যায্যমূল্যের ওষুধের দোকান চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন ওষুধের ক্ষেত্রে ৪৮% থেকে ৭২% পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যাচ্ছে। ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ পর্যন্ত প্রায় ৫২ লক্ষ মানুষ এর মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন। মোট ২১৩ কোটি টাকা মূল্যের ওষুধ এ সময়কালে বিক্রি হয়েছে, যার মধ্যে রোগীরা ১৩০ কোটি ছাড় পেয়েছেন।

•   ন্যায্যমূল্যের ডায়াগনস্টিক সেন্টার

•   একই আদলে রাজ্যজুড়ে ন্যায্যমূল্যের ডায়াগনস্টিক সেন্টারও চালু করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের সাতটি হাসপাতালে ন্যায্যমূল্যের ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালু করা হয়েছে। আরও ৪০টি সরকারি হাসপাতালে ন্যায্যমূল্যের ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালু হচ্ছে। এই ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলিতে ডায়ালিসিস, সিটি স্ক্যান, এমআরআই, ইত্যাদি বাজারের থেকে অনেকটা কম খরচে হয়।

•   সরকারি হাসপাতালে বেডের সংখ্যা

•   নতুন সরকারের আমলে সরকারি হাসপাতালে বেডের সংখ্যা ১২ হাজারের বেশী বৃদ্ধি পেয়েছে।

•   এমবিবিএস এবং ডেন্টাল-এ আসন সংখ্যা বৃদ্ধি

•   বর্তমান সরকারের আমলে এমবিবিএস এবং ডেন্টাল-এ আসন ১৩০৫ থেকে বেড়ে হয়েছে ২৭৫০ – অর্থাৎ ১৪৪৫টি আসন বৃদ্ধি পেয়েছে।

•   সিক নিউবর্ন কেয়ার ইউনিট (SNCU) সম্প্রসারণ এবং সিক নিউবর্ন স্টেবিলাইজেশন ইউনিট (SNSU) স্থাপন

•   নতুন সরকারের আমলে এসএনসিইউ-এর সংখ্যা ৬ থেকে বেড়ে ৪১ হয়েছে এবং আরও ১৭টি চালু করা হবে এবং যেখানে একটিও এসএনএসইউ ছিল না, সেখানে ২৩৮টি ইউনিট তৈরি করা হয়েছে এবং আরও ৬৯টি চালু করা হবে।

•   এবার ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট জেলাতেও

•   নতুন সরকারের আমলে ৩৭টি ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট চালু করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৭টি ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গেছে।

•   নতুন স্বাস্থ্যজেলা স্থাপন

•   নন্দীগ্রাম, ডায়মন্ড হারবার, বসিরহাট, ঝাড়গ্রাম, আসানসোল, বিষ্ণুপুর ও রামপুরহাটে ৭টি নতুন স্বাস্থ্যজেলা গঠিত হয়েছে।

•   নতুন মেডিকেল কলেজ স্থাপন

•   কোচবিহার, রামপুরহাট, পুরুলিয়া, রায়গঞ্জ এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণায় ৫টি নতুন সরকারি মেডিকেল কলেজ হচ্ছে। পাশাপাশি জে ডি হাসপাতাল (কোচবিহার), ভাঙড় (দক্ষিণ ২৪ পরগণা) এবং ধুবুলিয়ায় (নদীয়া) প্রাইভেট পাবলিক মডেলে ৩টি নতুন মেডিকেল হচ্ছে।

•   চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগে গুরুত্ব

•   নতুন সরকারের আমলে প্রায় ১০ হাজার নতুন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। শূণ্যপদ দ্রুত পূরণ করতে নবগঠিত ‘হেলথ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড’ কাজ শুরু করেছে।

•   শিশুসাথী প্রকল্প চালু – (বিনামূল্যে শিশুদের হার্ট চিকিৎসার সুযোগ)

•   জন্মগত হৃদযন্ত্রের সমস্যায় আক্রান্ত শিশুদের জন্য ‘শিশুসাথী’ প্রকল্পে এসএসকেএম ও ৩টি বেসরকারি হাসপাতালে বিনা খরচে অস্ত্রপ্রচারের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।

•   শিশু চিকিৎসায় বিশেষ জোর

•   অপুষ্টিজনিত কারণে অসুস্থ শিশুদের জন্য সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থায় প্রথমবার ৩১টি ‘পুষ্টি পুনর্বাসন’ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। পূর্বভারতে এই প্রথম এসএসকেএম হাসপাতালে চালু হয়েছে ‘মধুর স্নেহ’ – হিউম্যান মিল্ক ব্যাঙ্ক।

•   স্বাস্থ্য সূচকের উল্লেখযোগ্য উন্নতি

•   মাতৃমৃত্যুর হার ২০% হ্রাস পেয়েছে এবং প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের হার বেড়েছে ৭৯%।

•   প্রথম কর্ড ব্লাড ব্যাঙ্ক

•   পূর্ব ভারতে প্রথম কর্ড ব্লাড ব্যাঙ্ক তৈরি হয়েছে কলকাতায়। স্কুল অফ ট্রপিকাল মেডিসিনে ২ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি এই ব্যাঙ্কে প্রসব পরবর্তী কালে নাড়ির রক্ত থেকে স্টেন সেল নামে এক বিশেষ ধরণের কোষ আলাদা করে সংরক্ষণ করা হবে। এই স্টেন সেল পরবর্তীকালে ডায়াবেটিস, কিডনির অসুখ, লিভারের অসুখ, পক্ষাঘাত, ক্যানসারের মতো বিভিন্ন জটিল অসুখ নিরাময়ে কাজে লাগবে।

•   আরও অনেক হাসপাতালে রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্যবিমা যোজনা চালু

•   শ্রমবিভাগের সহায়তায় ২০১১-১২ বর্ষে ১টি সরকারি হাসপাতালে এবং ২০১২-১৩ বর্ষে ১৩টি সরকারি হাসপাতালে রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্যবিমা যোজনা চালু করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৫৪৪টি বেসরকারি ও ৬২টি সরকারি হাসপাতাল এ যোজনায় নথিভুক্ত করা হয়েছে।

•   প্রত্যন্ত এলাকায় পোঁছে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা পরিষেবা

•   জঙ্গলমহল, সুন্দরবন ও চা বাগানগুলির দুর্গম এলাকায় চিকিৎসার সুযোগ পৌঁছে দিতে ৩৬টি ‘চলমান চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালু হয়েছে।

•   প্রযুক্তির ব্যবহার

•   ক. সমস্ত মেডিকেল কলেজ ও জেলা রিজার্ভ স্টোর ওষুধ ও যন্ত্রপাতি সংগ্রহ এবং ভালোভাবে সুস্থভাবে মজুত সামগ্রী ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে একটি ওয়েব-নির্ভর সফটওয়্যার ‘স্টোর ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম’ তৈরি করে স্থাপন করা হয়েছে।

•   খ. ২০১২-১৩ বর্ষে উচ্চমূল্য চুক্তির জন্য ই-প্রোকিওরমেন্ট ব্যবস্থার সূচনা করা হয়েছে।

•   গ. ২০১১-১২ বর্ষে ‘স্বাস্থ্য ভবন’–এ এবং ২০১২-১৩ বর্ষে ৯টি মেডিকেল কলেজ ও ৫টি জেলা হাসপাতালে বায়োমেট্রিক হাজিরা ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। ২০১৩-১৪ বর্ষে বাকি জেলা হাসপাতালগুলিকেও এই ব্যবস্থার আওতায় আনা হবে।

•   ঘ. মেডিকেল কলেজগুলিতে ভর্তির ক্ষেত্রে ই-কাউন্সেলিং প্রয়োগকৌশল অবলম্বন করা হয়েছে।

•   স্বাস্থ্য-শিক্ষায় নতুন উদ্যোগ

•   এই প্রথম ২০১৩-১৪ বর্ষে ইংল্যান্ডের ‘রয়্যাল কলেজ অফ জেলারেল প্র্যাকটিসনার্স’-এর সহায়তায় পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়(ডব্লিউ বি ইউ এইচ এস)-এর অধীনে ‘ফেলোশিপ ইন ফ্যামিলি মেডিসিন’ নামে একটি নতুন পাঠক্রম চালু হয়েছে। ৬টি জেলা হাসপাতালে চালু হয়েছে ডিএনবি কোর্স – মেডিসিন, সার্জারি, গাইনোকোলজি, পেডিয়াট্রিক ও অ্যানাস্থেসিওলজি বিভাগগুলিতে।

•   স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের অন্তর্গত আয়ুষ বিভাগ

•   সাধারণ

•   ১. রাজ্যজুড়ে তৈরি করা হয়েছে ১২০টি আয়ুষ ডিসপেনসারি। সেই সঙ্গে ১২০ জন আয়ুষ চিকিৎসক, ১২০ জন আয়ুষ ফার্মাসিস্ট / কম্পাউন্ডার, এবং ১২০ জন জিডিএ উত্তীর্ণ হয়েছে।

•   ২. গ্রাম পঞ্চায়েতের হোমিওপ্যাথিক এবং আয়ুর্বেদিক ডিসপেনসারিতে কর্মরত পার্ট-টাইম হোমিওপ্যাথিক / আয়ুর্বেদিক স্বাস্থ্য আধিকারিক ও পার্ট-টাইম কম্পাউন্ডার কাম ড্রেসারদের সাম্মানিক যথাক্রমে ১১,০০০টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৬,০০০টাকা এবং ৫৫০০টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০০০টাকা করা হয়েছে।

•   ৩. বিভিন্ন আয়ুষ কেন্দ্রগুলির সুষ্ঠ পরিচালনের জন্য শূণ্যস্থান তৈরি ও পূরণ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এই কাজ করা হবে হেলথ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড-এর মাধ্যমে।

•   ৪. হোমিওপ্যাথি ও আয়ুর্বেদিক কেন্দ্রগুলোর নিয়োগ সংক্রান্ত আইন (সংশোধন) এখন প্রায় সম্পূর্ণ হওয়ার পথে।

•   ৫. হাওড়ায় গঠিত হচ্ছে সেন্ট্রাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট অন যোগা অ্যান্ড নেচারোপ্যাথি।

•   ৬. রাজ্য সরকারের প্রয়াসে হাওড়ায় গঠিত হচ্ছে যোগা ও নেচারোপ্যাথি পঠন পাঠনের জন্য ডিগ্রি কলেজ।

•   হোমিওপ্যাথি

•   ১. কলকাতা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল ও ডি.এন দে হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালের সংস্কারের কাজ সমাপ্ত।

•   ২. হোমিওপ্যাথিক স্বাস্থ্য আধিকারিক, ফার্মাসিস্ট ও এএনএম-এর চুক্তিবদ্ধ শূণ্যস্থানগুলি পূরণের কাজ চলছে।

•   আয়ুর্বেদ

•   ১. বিশ্বনাথ আয়ুর্বেদ মহাবিদ্যালয় (ভিএএম)-এর প্রধান কার্যালয়ের সংস্কারের কাজ শেষ হয়েছে ২০১২ সালে।

•   ২. ভিএএম-এ আয়ুর্বেদিক ফার্মেসির সার্টিফিকেট কোর্সটি উন্নীত করা হয়েছে ডিপ্লোমা কোর্সে। যারা এই কোর্সটি পাশ করেছেন তারা পশ্চিমবঙ্গ আয়ুর্বেদ পরিষদে নথিভুক্ত হচ্ছেন।

•   ৩. অক্টোবর, ২০১৪–এ জে বি রায় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালের অন্তর্গত সুকান্ত ছাত্রাবাসের সংস্কার কাজ শেষ হবে।

•   ৪. বিশেষ ক্লিনিকগুলিতে চুক্তির ভিত্তিতে আয়ুর্বেদিক স্বাস্থ্য আধিকারিক, ফার্মাসিস্ট, এএনএম ও জিএনএমদের নেওয়া হচ্ছে।

•   ৫. হিডকোর ইকো-টুরিজ্যম পার্কে ‘IPGAE & R ( Integrated Post Graduate Ayurvedic Education & Research)’ তৈরি করছে ভেষজ উদ্যান।

•   এসএমপিবি

•   কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের সহায়তায়, রাজ্য মেডিসিনাল প্ল্যান্ট বোর্ড ভেষজ উদ্ভিদ উৎপানের জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এর জন্য রাজ্য সরকারের তরফ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা এই বোর্ডকে দেওয়া হয়েছে।

•   এসপিএলআইএম

•   কল্যাণীতে তরল ঔষধ উৎপাদন শুরু হয়ে গেছে।

•   ইউনানি

•   কলকাতা ইউনানি কলেজ ও হাসপাতাল অধিগ্রহণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।